নাটারর হালতিবিল রাস্তার পাশ পড়ছিল অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির মরদহ

নাটার প্রতিনিধি :
নাটারর হালতিবিলর একটি রাস্তার পাশ থক অজ্ঞাত পরিচয় (৩৫) এক ব্যক্তির মরদহ উদ্ধার করছ পুলিশ। শুক্রবার (২০ ডিসম্বর) সকাল ৯টার দিক নলডাঙ্গা উপজলার হালতিবিলর খালাবাড়িয়া-হালতি গ্রামর মাঝখান সড়কর পাশ থক মরদহটি উদ্ধার করা হয়। তব তাৎক্ষণিকভাব তার নাম পরিচয় সনাক্ত করত পারনি পুলিশ।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাঃ মাস্তাফিজুর রহমান জানান, আজ শুক্রবার সকাল হালতিবিলর খালাবাড়িয়া ও হালতি গ্রামর মাঝখান একটি পাকা সড়কর পাশ এক ব্যক্তির মরদহ পড় থাকত দখ পুলিশ খবর দন ¯ানীয় লাকজন। খবর পয় ঘটনা¯ল থক অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তির মরদহ উদ্ধার কর থানায় নিয় আসা হয়। পর ময়না তদর জন্য মরদহটি নাটার সদর হাসপাতাল পাঠানা হয়। প্রাথমিক তদÍ দখা গছ, মত ব্যক্তির শরীর না না আঘাত ও জখমর চিহ্ন রয়ছ। তাক হত্যা করা হয়ছ এটা নিশ্চিত। ধারণা করা হছ তাক হত্যা করার পর এই ¯ান ফল রখ গছ। অথবা ঘটনা¯লই তাক হত্যা করা হয় থাকত পার।
কারন মত ব্যক্তিটি হয়তা অটারিক্সা চালক কিংবা মাটরসাইকল আরাহী হত পারন। তার অটারিকশা কিংবা মাটরসাইকলটি ছিনিয় নিয় তাক হত্যা কর এ ¯ান ফল রখ যত পার । এসব বিষয়গুলির ওপর গুরত্ব দিয় কারা, কি উদ্দশ্য, কখন, কিভাব হত্যা করছ তা উদঘাটনর চষ্টা চলছ। পাশাপাশি মত ব্যক্তির নাম-পরিচয় সানাক্তর চষ্টাসহ আইনগত ব্যব¯া নওয়া হছ।
প্রযুক্তির ছাঁয়ায়, কদর কমছ ডাকবাক্সর

নাটার প্রতিনিধি
বর্তমান আধুনিকতার যুগ ডাক বাক্স যন এক সানালী অতীত, এক সময়র সই ডাক বাক্সর কদর আর আগর মত নই, ডাক বাক্স চিঠি ফল দিয় কব তার প্রিয়জন সই চিঠি পাবন এই অপক্ষার প্রহর আর কউ পাহায় না।
স্বামী স্ত্রীর কাছ, স্ত্রী-স্বামীর কাছ আবগ প্রবণ হয় আর কান চিঠি যমন লখন না, অনুরুপ ভাব মা-বাবা তার সÍানদর আবার সÍান তার বাবা-মায়র কাছ কিংবা কান প্রমিক-প্রমিকা তার প্রিয় জনর কাছ চিঠি লিখ ডাক বাক্স আর দিয় আসন না। বর্তমান সময়র মানুষরা তার প্রিয় জনর কাছ মাবাইল বা টলিফানর মাধ্যম দ্রুততম সময়র মধ্য প্রয়াজনীয় কার্যাবলী সর ফলন।
মাবাইল ফান কিংবা ইটারনট ফসবুক, ম্যাসনজার, ইমা, হায়াটসঅ্যাপ, ইন্সটাগ্রাম ও টলিগ্রাম এ্যাপসর মাধ্যম প্রিয়জনর কাছ দ্রুত ভাব বিনিময় করা যায় এটা সত্য, কি প্রকত অর্থ লখনীর মাধ্যম য আবগ প্রবণ ভালবাসার কথা সুদররপ ফুট ওঠ কি আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যম তমনভাব ফুট উঠ না। প্রিয়জনর কাছ হাত পাওয়ার য আনদ এবং সই চিঠির জন্য অপক্ষা কি য মধুর তখনকার প্রিয়জনরাই তা অনুভব করতন।
সময়-কাল পাল্ট গছ আধুনিকতার ছাঁয়ায়, সকলর মন-মানসিকতাও পাল্ট গছ সই ছাঁয়াতই। সময় নষ্ট কর আর কউ যমন চিঠি-পত্র লখন না, তমনি চিঠি অনক দরি কর প্রিয়জনর হাত পঁছ যাক এটাও কউ আর তমনটা চায় না।
কথা হয় নাটারর সিংড়ায় ডাকঘর চিঠি রিসিভ করত আসা সামাউন আলী নামর এক যুবকর সাথ, তিনি জানান আমি একজন খ-কালীন প্রভাষক ব্যব¯াপনা বিভাগ কর্মরত রয়ছি আমি এখান আমার এক জরুরি চিঠি রিসিভ করত এসছি, ডাকঘরর কার্যক্রম বিষয় তিনি জানান, আমি যতটুকু জানি আমরা বর্তমান প্রযুক্তি নির্ভর হওয়ার কারণ তুলনামলক ভাব আগর চয় ডাকঘরর ব্যবহার অনকটাই কম। এখন ডাকঘরর মাধ্যম সব ধরনর নথিপত্র আদান-প্রদান হয় না, এখন সরকারি অফিসিয়ালি কিছু কার্যক্রম গুলা ডাকঘরর মাধ্যম সম্পাদন করা হয় থাক।
প্রসঙ্গক্রম সিংড়ার সাংবাদিক এসএম রাজু আহমদ বলন, ২০০২ সাল আমি যখন সাংবাদিকতায় নতুন তখন দখছি, সংবাদ কর্মীরা রাত সংবাদ লিখ খালা চিঠির খাম ভর ডাক বাক্স ফল দিয় আসতা, কয়ক দিন পর সই সংবাদ ছাপা হতা। এরপর পত্রিকা অফিস ডাকযাগ সই পত্রিকা পাঠাতা, সই ছাপানা খবর পড়ার জন্য কখন ডাক পিয়ন ডাকবাক্স খুলব তার জন্য আগ থক পাস্ট অফিস এস অপক্ষা করতা সংবাদকর্মীরা। আধুনিকতার যুগ সবই যন এখন কালর সাক্ষী।